ইঁদুর দমনে– Dhaka Pest Control
ইঁদুর দমনের সার্ভিস নিন একমাত্র ঢাকা পেস্ট এর থেকেঃ01778590999
উপযুক্ত এবং অনুকুল পরিবেশে একজোড়া প্রাপ্ত বয়স্ক ইঁদুর থেকে এক বছরে ইঁদুরের বংশবৃদ্ধি পেয়ে ২০০০- ৩০০০টি হতে পারে। একটি স্ত্রী ইঁদুরের বয়স ৩ মাস পূর্ণ হলে বাচ্চা দেয়ার ক্ষমতা অর্জন করে। বাচ্চা প্রসবের পর ২ দিনের মধ্যেই স্ত্রী ইঁদুর পুনরায় গর্ভধারণ করতে পারে। এদের গর্ভধারণ কাল প্রজাতিভেদে ১৮-২২ দিন হয়। সারা বছরই বাচ্চা দিতে পারে তবে বছরে ৫-৭ বার এবং প্রতিবারে ৬-১০টি বাচ্চা জন্ম দিয়ে থাকে। মা ইঁদুর এদের যতন বা লালন পালন করে থাকে। এদের ১৪-১৮ দিনে চোখ ফোটে। চার (৪) সপ্তাহ পর্যন্ত মায়ের দুধ পান করে এবং ৩ (তিন) সপ্তাহ পর থেকে শক্ত খাবার খাওয়া শুরু করে। পাঁচ ( ৫) সপ্তাহ পর থেকে এরা মা এর সঙ্গ থেকে আলাদা হয়ে যায়। একটি ইঁদুরের জীবনকাল ২-৩ বছর হয়ে থাকে।
আপনার বাড়ি বা ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানে ইঁদুরের বংশ বিস্তার হয়ে আপনার মূল্যবান কাগজ পত্র হুমকির সম্মুখীন হচ্ছে না তো?
আজই ডাকুন Dhaka Pest Control এর ইঁদুর দমন এক্সপার্ট টীম কে।
%
Dhaka Pest is Working Successfully for 20 years
ইঁদুর বাহিত রোগ ও তার লক্ষণঃ
মিউরিন টাইফাস :
সাধারণত এর প্রাদুর্ভাবের রিপোর্ট সমস্ত দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়াতে রয়েছে। ফ্লি (ঋষবধ) পোকার কামড়ে অথবা আক্রান্ত মলের অথবা দুমড়ে-মুচড়ে যাওয়া ফ্লির মাধ্যমে এ রোগের বিস্তার ঘটে। যদিও এ রোগের কারণে মানুষের মধ্যে বৃহৎ পরিসরে রোগের লক্ষণ দেখা দেয় কিন্তু মানুষ মৃত্যু হার অনেক কম।
টিক টাইফাস:
কুকুর এ রোগের জন্য প্রধান বাহক, কিন্তু ইঁদুরও গুরুত্বপূর্ণ বাহক হিসাবে কাজ করে। এ রোগে আক্রান্ত টিকে (এক প্রকার কীট) কামড়ানোর ফলে মানুষে এ রোগের সংক্রমণ ঘটে। টিক সমস্ত এশিয়া মহাদেশে এ রোগের বিস্তারে জড়িত।
স্ক্রাব টাইফাস :
নানা রকম ইঁদুর জাতীয় প্রাণীরা (রোডেন্ট) সমস্ত এশিয়াজুড়ে এ রোগের প্রধান বাহক বা আধার। ‘চিগার’ (ঈযরমমবৎং) যা বিভিন্ন প্রকার মাকড়ের শূককীট নামে পরিচিত, ট্রম্বিকিউলিড গণভুক্ত। তাদের কামড়ে মানুষের মধ্যে রোগ সংক্রমিত হয়। যদি প্রাথমিক অবস্থায় চিকিৎসা করা হয় তাহলে মানুষের মৃত্যু হার কম হবে।
হানট্যান ভাইরাস বা রক্তক্ষরা জ¦র :
হানট্যান ভাইরাস পৃথিবীর অনেক শহরে ইঁদুরের দেহে শনাক্ত করা হয়েছে। এ ভাইরাস সাধারণত পোষক হতে পোষকে আক্রান্ত লালা, মূত্র এবং মলের মাধ্যমে বিস্তার ঘটে থাকে। কিছু স্ট্রেইনের মানুষের ওপর অল্প-বিস্তর প্রভাব রয়েছে।
কুইন্সল্যান্ড টিক টাইফাস :
এ রোগ সাধারণত অস্ট্রেলিয়া পূর্ব উপক‚ল ধরে নি¤œ অবস্থান পর্যন্ত দেখা যায় এবং এ রোগ ওীড়ফরফ টিকস বহন করে। মারসুপাইয়াল মাইস, ব্যান্ডিকোটস, পুশাম (চড়ংংঁসং), ইঁদুর এবং মাইস (সরপব) এ রোগ জীবাণুর প্রাকৃতিক বাহক । যদিও এ রোগের কারণে মানুষের মাঝে ব্যাপক লক্ষণ দেখা যায় কিন্তু মৃত্যু হার কম।
লেপটোস্পাইরোসিস:
খবঢ়ঃড়ংঢ়রৎধ গণভুক্ত নানা রকম স্পাইরোকিটস (ঝঢ়রৎড়পযধবঃবং) জুনোটিক রোগের জীবাণু মাঠের কালো ইঁদুর বহন ও বিস্তার করে। এর রোগের পোষক হিসাবে প্রায় সকল ইঁদুর জাতীয় প্রাণীর প্রজাতিরা কাজ করে। মানুষ যদি খোলা স্থানে ইঁদুরের প্রস্রাব দ্বারা দূষিত পানি, আর্দ্র মাটি অথবা উদ্ভিদের সংস্পর্শে আসে তাহলে মানুষে সংক্রমণ ঘটে। অধিকাংশ প্রজাতির মৃত্যু হার কম হয়। সাধারণত এ রোগের লক্ষণ ইনফ্লুয়েঞ্জা রোগের অনুরূপ হয় এবং কয়েক দিন হতে তিন সপ্তাহ পর্যন্ত টিকে থাকে। অনেকে এ রোগের লক্ষণকে আবার ম্যালেরিয়া বা ডেঙ্গু জ¦র ভেবে ভুল করে। এ রোগ হওয়ার ঝুঁকি বেশি থাকে যারা রোপণকৃত গাছপালা অথবা মাঠে কাজ করে তাদের।
ইঁদুর কামড়ানো জ¦র বা র্যাট বাইট ফিভার :
এ রোগের বিস্তার সাধরণত ইঁদুর জাতীয় প্রাণীর কামড়ানোর দ্বারা ঘটে থাকে। স্পাইটোকিটসের (ঝঢ়রৎড়পযধবঃব) কারণে এ রোগ হয়। সমগ্র পৃথিবীতে এ রোগ দেখা যায়। এ রোগ মানব দেহে অনেক সপ্তাহ পর্যন্ত সুপ্তবস্থায় থাকে এবং ক্ষত সেরে ওঠার/শুকানোর পর উপসর্গ সাধারণত দেখা যায়।
প্লেগ :
এটি একটি ব্যাকটেরিয়াজনিত রোগ। প্রাথমিকভাবে এ রোগ শনাক্ত করা গেলে এন্টিবায়োটিক দ্বারা চিকিৎসা করা যায়।
টক্সোপ্লাজমোসিস (ঞড়ীড়ঢ়ষধংসড়ংরং) : ঈড়পপরফরধহ বর্গের ঞড়ীড়ঢ়ষধংসধ মড়হফর প্রজাতি এ রোগের কারণ । গৃহপালিত বিড়াল এ রোগের প্রাথমিক পোষক । এ রোগের মধ্যবর্তী পোষক ইঁদুর ও মাইসসহ (সরপব) অনেক স্তন্যপায়ী প্রাণী।
সালমোনেলোসিস:
সালমোনেলা (ঝধষসড়হবষষধ) ব্যাকটেরিয়া দ্বারা পৃথিবীব্যাপী মানুষে সংক্রমণ হয়। সাধারণত এ রোগে আক্রান্ত ইঁদুর ও মাইসের মল দ্বারা দূষিত পানি অথবা খাদ্য গলাধঃকরণের মাধ্যমে হয়ে থাকে। কিন্তু এরূপ খাদ্য যা সঠিকভাবে প্রস্তুত নহে তার দ্বারা এ রোগ হতে পারে। অনেক প্রজাতির বিভিন্ন রকমের মারাত্মক ক্ষতিকর প্রভাব রয়েছে।
লাসা জ¦র:
১৯৬৯ সালে নাইজেরিয়ার বোর্নো প্রদেশের লাসা শহরে লাসা জ¦র সর্বপ্রথম আবিষ্কার হয়। এ রোগটি লাসা ভাইরাসের এক ধরনের জীবাণুর সংক্রমণে হয় । মানুষ লাসার ভাইরাসে আক্রান্ত হয় যদি কোনোভাবে ন্যাটাল মাল্টিম্যামেট ইঁদুরের মলমূত্রের সংস্পর্শে আসে। এছাড়াও ফাটা বা ক্ষত হওয়া ত্বক অথবা শ্লেষা নিঃসরক ঝিল্লির মাধ্যমে এক ব্যক্তি থেকে অন্য ব্যক্তিতে লাসা জ¦রের জীবাণু সংক্রমিত হতে পারে। প্রায় ৯০ জনের অধিক লোক মারা যায় ২০১৮ সালে নাইজেরিয়ায় প্রাণঘাতী লাসা জ¦রে ।
অন্যদিকে ইঁদুর তিন ধরনের কৃমি বহন করে যেমন- নেমাটোড (কেঁচো কৃমি), ট্রিমাটোড (চ্যাপ্টা কৃমি) এবং সিসটোড (ফিতাকৃমি)। এসব কৃমি বিভিন্ন ধরনের রোগ ছড়ায়, যেমন- অহমরড়ংঃৎড়হমুষঁং পধহঃড়হবহংরং ও ঈধষধফরঁস নবঢ়ধঃরপঁস রোগ। শিশুরা এসব রোগে আক্রান্ত হলে মানসিক ভারসাম্যহীন বা হাবাগোবা হয়।
ইঁদুর বাহিত এসব রোগ থেকে বাচতে আজই ডাকুন Dhaka Pest কে।
Dhaka Pest Control- Rodent Control:
সচরাচর সাধারণ কোনও কীটনাশকে ইঁদুর সম্পূর্ণ নির্মূল হয় না। ইঁদুরের উপস্থিতি টের পেলেই ঢাকা পেস্ট কন্ট্রোল কে ডাকুন।
একমাত্র Dhaka Pest Control ই দিতে পারে উইপোকা জনীত সমস্যার স্থায়ী সমাধান।
Dhaka Pest- ইঁদুর দমনঃ
- হার্ডবোর্ডে ইম্পোর্টেড গ্লু লাগিয়ে ইঁদুরের ট্র্যাপ সেট করা হয় (লোকাল গ্লু ডিক্স এর সাথে তুলনা করবেন না)
- ইঁদুর মরে পচা গন্ধ হবার ভয় নেই।
- বাড়ি বা ব্যবসায়ীক প্রতিষ্ঠানের ভিতরের সব ইঁদুর এই ট্র্যাপ এ আটকে পরে থাকবে।
- নিজেদের সুবিধা মতো আটকে পড়া ইঁদুর গুলো ফেলে দিয়ে ট্যাপ জায়গা মতো রেখে দিন।
- ৬ মাসের বেশী সময় পর্জন্ত কার্জকরী।
ইঁদুর দমনে কেন Dhaka Pest এগিয়ে?
- বিজ্ঞান সম্মত সার্ভিসিং ।
- দক্ষ ও অভিজ্ঞ টেকনিশিয়ান টিম।
- প্রপার মনিটরিং।
- নিখুত পরিকল্পনা মাফিক কার্জক্রম পরিচালনদু
- লিখিত গ্যারান্টি।
ইঁদুর দমন- Dhaka Pest Control Service – Fumigation:
ইঁদুর কন্ট্রোলের জন্য বাইরে থেকে ইঁদুর আসা আটকানো অতীব প্রয়োজন। বাইরে থেকে আপনার এড়িয়াতে যাতে ইঁদুর ঢুকতে না পারে সেই জন্যই Dhaka Pest এর এই ফিউমিগেশনের ব্যাবস্থা।
একমাত্র Dhaka Pest Control এর কাছেই পাবেন ইঁদুর নিয়ন্ত্রের সর্বোত্তম সার্ভিস।
Dhaka Pest- Commitment:
একমাত্র Dhaka pest ইঁদুর জনীত সমস্যার স্থায়ী সমাধানের প্রতিশ্রুতি দেয় এবং ব্যক্তিগত বাড়িগুলিকে একটি গুরুত্বপূর্ণ সহায়তা প্রদান করে, তাই তাদর ইঁদুর জনীত সমস্যা নিয়ে চাপ নেওয়ার দরকার নেই।
- Clients Satisfaction by Dhaka Pest 98%